প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা এর গণিত সাজেশন
অধ্যায় - ৬ থেকে ১৩
অধ্যায়-৬ ভগ্নাংশ
প্রশ্ন:
ভগ্নাংশ কী?
উত্তর:
একটি বস্তুকে কয়েকটি সমান অংশে ভাগ
করে তার কতগুলি অংশ
নেওয়া হলে, তা প্রকাশ
করার মাধ্যম হলো ভগ্নাংশ ।
প্রশ্নঃ
প্রকৃত ভগ্নাংশ কাকে বলে?
উত্তর:
যে ভগ্নাংশের লব হরের চেয়ে
ছোট তাকে প্রকৃত ভগ্নাংশ
বলে।
প্রশ্নঃ
অপ্রকৃত ভগ্নাংশ কাকে বলে?
উত্তর:
যে ভগ্নাংশের লব হরের চেয়ে
বড় তাকে অপ্রকৃত ভগ্নাংশ
বলে।
প্রশ্ন:
মিশ্র ভগ্নাংশ কাকে বলে?
উত্তর:
যেসব ভগ্নাংশের পূর্ণসংখ্যার সাথে প্রকৃত ভগ্নাংশ
যুক্ত থাকে সেগুলিকে মিশ্র
ভগ্নাংশ বলে।
প্রশ্নঃ
সমতুল ভগ্নাংশ কাকে বলে?
উত্তর:
দুই ততোধিক ভগ্নাংশের মান সমান হলে
তাদেরকে সমতুল ভগ্নাংশ বলে।
প্রশ্ন:
সমহর বিশিষ্ট ভগ্নাংশ কাকে বলে?
উত্তর:
যেসব ভগ্নাংশের হর একই তাকে
সমহর বিশিষ্ট ভগ্নাংশ বলে।
প্রশ্ন:
সমলব ভগ্নাংশ কাকে বলে?
উত্তর:
যে ভগ্নাংশগুলোর লব সমান তাদেরকে
সমলব বিশিষ্ট ভগ্নাংশ বলে।
প্রশ্ন:
বিপরীত ভগ্নাংশ কাকে বলে?
উত্তর:
কোনো ভগ্নাংশের লবকে হর এবং
হরকে লব করলে যে
ভগ্নাংশ পাওয়া যায় তাকে বিপরীত
ভগ্নাংশ বলে।
প্রশ্নঃ
দশমিক ভগ্নাংশ কী?
অধ্যায়-৭ দশমিক ভগ্নাংশ
উত্তর:
ভগ্নাংশ প্রকাশের একটি বিশেষ পদ্ধতি
হলো দশমিক ভগ্নাংশ।
অধ্যায়-৮ গড়
প্রশ্ন:
গড় কাকে বলে?
উত্তর:
রাশিগুলোর যোগফলকে রাশিগুলোর সংখ্যা দ্বারা ভাগ করলে যে
মান পাওয়া যায় তাই গড়া
প্রশ্নঃ
গড় নির্ণয়ের সূত্রটি লেখ:
উত্তর:
রাশিগুলির যোগফল : রাশির সংখ্যা।
প্রশ্ন:
মোট এর সূত্রটি লেখ?
উত্তর:
গড় × রাশির সংখ্যা ।
প্রশ্ন:
রাশিগুলোর যোগফল কীভাবে বের করতে হয়?
উত্তর:
গড় × রাশিগুলোর সংখ্যা।
More Read : Prathomik Britti Exam Math Suggestion-1
অধ্যায়-৯ শতকরা
প্রশ্ন: শতকরা কী?
উত্তর:
শতকরা একটি ভগ্নাংশ যার
হর প্রতি ক্ষেত্রে ১০০।
প্রশ্ন:
শতকরা প্রতীকটি লেখ?
উত্তর:
%
প্রশ্ন:
শতকরাকে কী বলা হয়?
উঃ শতকরাকে শতাংশ বলা হয়। প্রশ্ন:
আসল কী?
উঃ বিনিয়োগকৃত টাকাকে
প্রশ্নঃ
ব্যবসায় কখন লাভ হয়?
উত্তর:
ক্রয়মূল্য অপেক্ষা বিক্রয়মূল্য বেশি হলে লাভ
হয় ।
প্রশ্নঃ
ব্যবসায় কখন লোকসান হয়?
উত্তর:
ক্রয়মূল্য অপেক্ষা বিক্রয়মূল্য কম হলে লোকসান
হয় ৷
প্রশ্নঃ
ক্রয়মূল্য - বিক্রয়মূল্য =?
উত্তর:
ক্ষতি।
প্রশ্ন:
বিক্রয়মূল্য - ক্রয়মূল্য =?
উত্তর:
লাভ।
প্রশ্ন:
আসল নির্ণয়ের সূত্রটি লেখ?
উত্তর: আসল =মুনাফা x ১০০ / ( মুনাফার হার x সময় )
প্রশ্নঃ মুনাফার হার নির্ণয়ের সূত্রটি লেখ?
উত্তর: মুনাফার হার =মুনাফা × ১০০ / ( সময় × আসল )
More Read : Mark Distribution of Prathomik Britti Exam
অধ্যায়-১০ জ্যামিতি
প্রশ্ন:
চতুর্ভুজ কাকে বলে?
উত্তর:
চারটি রেখাংশ দ্বারা আবদ্ধ ক্ষেত্রকে চতুভুজ বলে।
প্রশ্নঃ
আয়ত কাকে বলে?
উত্তর:
যে চতুর্ভুজের চারটি কোণই সমকোণ তাকে
আয়ত বলে ।
প্রশ্ন:
সামান্তরিক কাকে বলে?
উত্তর:
যে চতুর্ভুজের দুই জোড়া বাহু
পরস্পর সমান্তরাল তাকে সামান্তরিক বলে
।
প্রশ্ন:
ট্রাপিজিয়াম কাকে বলে?
উত্তর:
যে চতুর্ভুজের এক জোড়া বাহু
পরস্পর সমান্তরাল তাকে ট্রাপিজিয়াম বলে
।
প্রশ্ন:
রম্বস কাকে বলে?
উত্তর:
যে চতুর্ভুজের দুইটি সান্নহিত বাহু সমান তাই
রম্বস ।
প্রশ্ন:
বর্গ কাকে বলে?
উত্তর:
যে চতুর্ভুজের চারটি বাহুই সমান তাকে বৰ্গ
বলে ।
প্রশ্নঃ
একটি চতুর্ভুজের কয়টি কর্ণ আঁকা যায়?
উত্তর:
দুইটি।
প্রশ্ন:
ব্যাস কী?
উত্তর:
বৃত্তের কেন্দ্রগামী জ্যা কে ব্যাস
বলে ।
প্রশ্নঃ
ব্যাসার্ধ কী?
উত্তর:
বৃত্তের কেন্দ্র থেকে পরিধি পর্যন্ত
দূরত্বকে ব্যাসার্ধ বলে ।
প্রশ্নঃ
জ্যা কাকে বলে?
উত্তর:
পরিধির যে কোন দুইটি
বিন্দুর সংযোগক রেখাংশকে জ্যা বলে ।
প্রশ্নঃ ডিগ্রি কী?
উত্তর:
কোণের আকৃতি পরিমাপের একককে ডিগ্রি বলে ।
প্রশ্ন:
ত্রিভুজ কাকে বলে?
উত্তর:
তিনটি রেখাংশ দ্বারা আবদ্ধ ক্ষেত্রকে ত্রিভুজ বলে।
প্রশ্ন:
শীর্ষ বিন্দু কী?
উত্তর:
যে বিন্দুতে কোণ উৎপন্ন হয়
তাকে ঐ কোণের শীর্ষ
।
বলে।
প্রশ্ন:
কোণ কী?
উত্তর:
দুইটি সরলরেখা কোনো বিন্দুতে মিলিত
হলে ঐ মিলিত বিন্দুতে
কোণ উৎপন্ন হয়।
প্রশ্নঃ
বৃত্ত কী?
উত্তর:
বৃত্ত হলো একটি আবদ্ধ
বক্ররেখা যার প্রত্যেক বিন্দু
ভিতরের একটি বিন্দু থেকে
সমান দুরে থাকে। প্রশ্ন:
পরিধি কী?
উত্তর:
যে বক্ররেখাটি বৃত্তকে আবদ্ধ করে রেখেছে তাকে
বলে পরিধি
প্রশ্ন:
কর্ণ কাকে বলে?
উত্তর:
বিপরীত শীর্ষ বিন্দুর সংযোগকারী রেখাকে কৰ্ণ বলে ।
প্রশ্নঃ
ওজ্ন পরিমাপের একক কি?
উত্তর:
গ্রাম ।
প্রশ্ন:
দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক কি?
উত্তর:
মিটার ।
প্রশ্ন:
তরল পদার্থ পরিমাপের একক কি?
উত্তর:
লিটার।
প্রশ্ন:
১ কিলোগ্রাম সমান কত গ্রাম?
উত্তর:
১০০০ গ্রাম
অধ্যায়-১১ পরিমাপ
প্রশ্নঃ এক মেট্রিক টন সমান কত কেজি?
উত্তর:
১০০০ কেজি।
প্রশ্ন:
বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফলের সূত্রটি লেখ?
উত্তর:
বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = (একবাহু)x8
প্রশ্ন:
আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল পরিমাপের সূত্রটি লেখ?
উত্তর:
আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = দৈর্ঘ্য x প্রস্থ ।
প্রশ্ন:
সামান্তরিকের ক্ষেত্রফল পরিমাপের সূত্রটি লেখ? উত্তর: সামান্তরিকের
ক্ষেত্রফল = ভূমি × উচ্চতা।
প্রশ্নঃ
ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল পরিমাপের সূত্রটি লেখ?
উত্তর:
ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল = (ভূমি × উচ্চতা) :
প্রশ্নঃ
এক এয়র সমান কত
বর্গ মিটার? উত্তর: ১০০ বর্গ মিটার
।
প্রশ্নঃ
এক হেক্টর সমান কত বর্গ
মিটার?
উত্তর:
১০০০০ বর্গ মিটার ।
প্রশ্নঃ
১০০০ ঘন সেন্টিমিটার কত
লিটার?
উত্তর:
১ লিটার।
প্রশ্ন:
দৈর্ঘ্য কীভাবে বের করতে হবে?
উত্তর:
ক্ষেত্রফল = প্ৰস্থ।
প্রশ্নঃ
প্রস্থ কীভাবে বের করতে হবে?
উত্তর:
ক্ষেত্রফল = দৈর্ঘ্য।
প্রশ্ন:
ভূমি কীভাবে বের করতে হবে?
উত্তর:
(ক্ষেত্রফল × ২) : উচ্চতা।
প্রশ্ন:
উচ্চতা কীভাবে বের করতে হবে?
উত্তর:
(ক্ষেত্রফল x ২) :
ভূমি
।
প্রশ্ন:
পরিসীমা কীভাবে বের করতে হবে?
উত্তর:
২ × (দৈর্ঘ্য + প্রস্থ)।
প্রশ্ন:
১ মিটার সমান কত ইঞ্চি?
উত্তর:
৩৯.৩৭ ইঞ্চি
প্রশ্ন:
১ মেট্রিক টন সমান কত
কুইন্টাল
উত্তর:
১০ কুইন্টাল
প্রশ্ন:
অধিবর্ষ কী?
উত্তর:
চার দ্বারা বিভাজ্য বছরকে অধিবর্ষ বলে।
প্রশ্ন:
১ শতাব্দি কী?
উত্তর:
ধারাবাহিক ১০০ বছর সময়
কালকে ১ শতাব্দি বলে।
অধ্যায়-১২ সময়
প্রশ্নঃ
এক যুগ কী?
উত্তর:
ধারাবাহিক ভাবে ১২ বছর
সময় কালকে ১ যুগ বলে।
প্রশ্ন: ১ দশক কী?
উত্তর::
ধারাবাহিক ভাবে ১০ বছর
প্রশ্ন:
আর্ন্তর্জাতিক রীতিতে কখন উত্তর: রাত
১২ টার পর
দিন
ও রাত শুরু হয়?
প্রশ্নঃ
২০০০ সাল কাল হয়
১দশক।
প্রশ্ন:
অধিবর্ষ হয় কত
উত্তর:
প্রতি চার বছর
উত্তর:
অধিবর্ষ ।
পর । অধিবর্ষ বছর?
প্রশ্নঃ
বিকাল ৩টা ৪০ মিনিট
আর্ন্তজাতিক সময় পদ্ধিতিতে কয়টা
বাজে?
উত্তর:
১৫টা ৪০ মিনিট।
প্রশ্ন:
অধিবর্ষে এক বছর কত
দিনে হয়?
উত্তর:
৩৬৬ দিনে ।
প্রশ্নঃ
১ পক্ষ সমান কত
দিন?
উত্তর:
১৫দিন।
অধ্যায়-১৩ উপাত্ত বিন্যস্তকরণ
প্রশ্ন:
উপাত্ত কাকে বলে?
উত্তর:
প্রাপ্ত তথ্যসমূহকে সংখ্যার মাধ্যমে প্রকাশ করাকে উপাত্ত বলে।
প্রশ্ন:
উপাত্ত কত প্রকার ও
কি কি?
উত্তর:
উপাত্ত দুই প্রকার বিন্যস্ত
উপাত্ত ও অবিন্যস্ত উপাত্ত
।
প্রশ্নঃ
বিন্যস্ত উপাত্ত কাকে বলে?
আশা করি এই প্রশ্ন গুলো ভালো করে পড়লে তোমাদের প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় কমন আসবে ইনশা আল্লাহ। আরো সাজেশন পেতে আমাদের পেজে লাইক করে আমাদের সাথে থাকো।
0 Comments